খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গতকাল শনিবার একসঙ্গে পাঁচটি নবজাতকের জন্ম দিয়েছেন এক গৃহবধূ। চার কন্যাশিশু ও মা সুস্থ থাকলেও ছেলেটির অবস্থা কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ। একসঙ্গে পাঁচ নবজাতকের জন্মের এ খবর ছড়িয়ে পড়লে তাদের একনজর দেখতে হাসপাতালে ভিড় জমায় লোকজন।
ওই গৃহবধূর নাম শিমু বেগম (২৩)। তিনি গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার করপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আবদুল গফ্ফার খানের (৩৫) স্ত্রী।
পারিবারিক সূত্র জানায়, এক বছর আগে গৃহবধূ শিমু বেগমের প্রথম সন্তান মারা যায়। এরপর আবার সন্তানসম্ভবা হওয়ার তিন মাসের মাথায় পরীক্ষা করানো হলে চিকিৎসকেরা জানান, শিমুর গর্ভে দুটি বাচ্চা রয়েছে। ছয় মাসের মাথায় আবার পরীক্ষায় একই কথাই বলা হয়। কিন্তু সর্বশেষ গত ১৫ জুলাই পরীক্ষা করানো হলে চিকিৎসকেরা জানান, তাঁর গর্ভে চারটি বাচ্চা রয়েছে নিশ্চিত। এমনকি পাঁচটিও হতে পারে। এরপর অবস্থা বিবেচনা করে তাঁকে ১৭ জুলাই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডের চিকিৎসক জান্নাতুল ফেরদৌসের নেতৃত্বে দুই দিন ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে গতকাল সকাল ১০টায় শিমু বেগমকে অস্ত্রোপচারকক্ষে নেওয়া হয়। প্রায় দুই ঘণ্টা পর চিকিৎসকেরা জানান, শিমু চার কন্যা ও এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
হাসপাতালের তৃতীয় তলায় ২১ নম্বর কেবিনে রাখা হয়েছে জন্ম নেওয়া চার কন্যাশিশুকে। কর্তব্যরত সেবিকা নুরুন নাহার জানান, তারা সম্পূর্ণ সুস্থ। তবে তাদের দেখতে প্রচুর মানুষ ভিড় করছে। হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডের সহকারী রেজিস্ট্রার চিকিৎসক কানিজ ফাতেমা বলেন, বাচ্চাদের বয়স নয় মাস পূর্ণ না হলেও মায়ের কথা বিবেচনা করে আগেই অস্ত্রোপচার করাতে হয়েছে। কন্যাশিশুগুলো সুস্থ। তবে পুত্রশিশুটি সবার ছোট হওয়ায় কিছুটা ঝুঁকিতে আছে।
পাঁচ নবজাতকের বাবা ইউপি সদস্য আবদুল গফ্ফার খান বলেন, ‘প্রথম সন্তান মারা যাওয়ার পর একসঙ্গে পাঁচটি বাচ্চা হওয়ায় আমি দারুণ খুশি। আপনারা দোয়া করবেন, ওরা যেন ভালো থাকে।’
ওই গৃহবধূর নাম শিমু বেগম (২৩)। তিনি গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার করপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আবদুল গফ্ফার খানের (৩৫) স্ত্রী।
পারিবারিক সূত্র জানায়, এক বছর আগে গৃহবধূ শিমু বেগমের প্রথম সন্তান মারা যায়। এরপর আবার সন্তানসম্ভবা হওয়ার তিন মাসের মাথায় পরীক্ষা করানো হলে চিকিৎসকেরা জানান, শিমুর গর্ভে দুটি বাচ্চা রয়েছে। ছয় মাসের মাথায় আবার পরীক্ষায় একই কথাই বলা হয়। কিন্তু সর্বশেষ গত ১৫ জুলাই পরীক্ষা করানো হলে চিকিৎসকেরা জানান, তাঁর গর্ভে চারটি বাচ্চা রয়েছে নিশ্চিত। এমনকি পাঁচটিও হতে পারে। এরপর অবস্থা বিবেচনা করে তাঁকে ১৭ জুলাই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডের চিকিৎসক জান্নাতুল ফেরদৌসের নেতৃত্বে দুই দিন ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে গতকাল সকাল ১০টায় শিমু বেগমকে অস্ত্রোপচারকক্ষে নেওয়া হয়। প্রায় দুই ঘণ্টা পর চিকিৎসকেরা জানান, শিমু চার কন্যা ও এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
হাসপাতালের তৃতীয় তলায় ২১ নম্বর কেবিনে রাখা হয়েছে জন্ম নেওয়া চার কন্যাশিশুকে। কর্তব্যরত সেবিকা নুরুন নাহার জানান, তারা সম্পূর্ণ সুস্থ। তবে তাদের দেখতে প্রচুর মানুষ ভিড় করছে। হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডের সহকারী রেজিস্ট্রার চিকিৎসক কানিজ ফাতেমা বলেন, বাচ্চাদের বয়স নয় মাস পূর্ণ না হলেও মায়ের কথা বিবেচনা করে আগেই অস্ত্রোপচার করাতে হয়েছে। কন্যাশিশুগুলো সুস্থ। তবে পুত্রশিশুটি সবার ছোট হওয়ায় কিছুটা ঝুঁকিতে আছে।
পাঁচ নবজাতকের বাবা ইউপি সদস্য আবদুল গফ্ফার খান বলেন, ‘প্রথম সন্তান মারা যাওয়ার পর একসঙ্গে পাঁচটি বাচ্চা হওয়ায় আমি দারুণ খুশি। আপনারা দোয়া করবেন, ওরা যেন ভালো থাকে।’
No comments:
Post a Comment